মুগ (Mungbean) অন্যতম সুপরিচিত ডাল, Fabaceae গোত্রের প্রজাতি, Vigna radiata। মুগের দুটি জাত; একটি aureus, হলুদ বা সোনালি রঙের বীজ, সোনামুগ। পাতা কিছুটা ফ্যাকাশে, শুঁটি বোঁটার দিকে উল্টানো এবং ভঙ্গুর। পশুখাদ্য ও সবুজ সারের জন্যই প্রধানত চাষ। অন্যটি typica সবুজ মুগ, বীজ সবুজ রঙের, শুঁটি ততটা ভঙ্গুর নয়, বীজের জন্যই চাষ। আরও দুটি জাত আছে grandis (কালো বীজ) ও bruncus (বাদামি বীজ), ভারত উপমহাদেশে কিছুটা চাষ হয়ে থাকে।
মুগ খাড়া বা অর্ধ-গড়ানো বর্ষজীবী গুল্ম। যৌগপত্র একান্তর, ত্রিপত্রিক, কখনওবা ৪-৫ পত্রিক। অনিয়ত মঞ্জরিতে ১০-২০টি ফুল হয়। ফুল প্রজাপতিসম (papilionacious)। শুঁটি সরু, লম্বা, বেলনাকার, বীজস্থানে সামান্য স্ফীত, ৫-৯ সেমি লম্বা, আগা ঠোঁটালো, গাঢ় বাদামি বা কালো, রোমশ, বীজ সংখ্যা ৫-১৫। বীজ সরু, উপবৃত্তাকার, ০.৩-০.৫ ০.২-০.৪ সেমি এবং হলুদ, সবুজ বা হালকা বাদামি রঙের।
বাংলাদেশে সচরাচর শীতের মৌসুমেই মুগ চাষ হয়। কিন্তু অধিক ফলনের জন্য এখন গরমের মাসগুলিতেও মুগ চাষ বাড়ছে। মুগ দেশের সর্বত্র জন্মালেও বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, দিনাজপুর এবং কুমিল্লা প্রধান উৎপাদনকারী এলাকা। বর্তমানে মুগচাষাধীন জমি প্রায় ৫৪,৯৮২ হেক্টর এবং বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ৩৪,৪০০ মে টন। হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন প্রায় ৬১০ কেজি।
গোটা বা ভাঙা মুগ নানাভাবে রান্না করা হয়। মিষ্টি বানিয়ে, তেলে ভেজেও খাওয়া যায়। কচি মুগ উত্তম শাক। কোন কোন অঞ্চলে এটি পশুখাদ্য ও সবুজ সার হিসেবে ব্যবহূত হয়। শুকনা গাছ ও শুঁটির বাকল পশুখাদ্যে ব্যবহার্য। – তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া
মুগ (Mungbean) অন্যতম সুপরিচিত ডাল, Fabaceae গোত্রের প্রজাতি, Vigna radiata। মুগের দুটি জাত; একটি aureus, হলুদ বা সোনালি রঙের বীজ, সোনামুগ। পাতা কিছুটা ফ্যাকাশে, শুঁটি বোঁটার দিকে উল্টানো এবং ভঙ্গুর। পশুখাদ্য ও সবুজ সারের জন্যই প্রধানত চাষ। অন্যটি typica সবুজ মুগ, বীজ সবুজ রঙের, শুঁটি ততটা ভঙ্গুর নয়, বীজের জন্যই চাষ। আরও দুটি জাত আছে grandis (কালো বীজ) ও bruncus (বাদামি বীজ), ভারত উপমহাদেশে কিছুটা চাষ হয়ে থাকে।
মুগ খাড়া বা অর্ধ-গড়ানো বর্ষজীবী গুল্ম। যৌগপত্র একান্তর, ত্রিপত্রিক, কখনওবা ৪-৫ পত্রিক। অনিয়ত মঞ্জরিতে ১০-২০টি ফুল হয়। ফুল প্রজাপতিসম (papilionacious)। শুঁটি সরু, লম্বা, বেলনাকার, বীজস্থানে সামান্য স্ফীত, ৫-৯ সেমি লম্বা, আগা ঠোঁটালো, গাঢ় বাদামি বা কালো, রোমশ, বীজ সংখ্যা ৫-১৫। বীজ সরু, উপবৃত্তাকার, ০.৩-০.৫ ০.২-০.৪ সেমি এবং হলুদ, সবুজ বা হালকা বাদামি রঙের।
বাংলাদেশে সচরাচর শীতের মৌসুমেই মুগ চাষ হয়। কিন্তু অধিক ফলনের জন্য এখন গরমের মাসগুলিতেও মুগ চাষ বাড়ছে। মুগ দেশের সর্বত্র জন্মালেও বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, দিনাজপুর এবং কুমিল্লা প্রধান উৎপাদনকারী এলাকা। বর্তমানে মুগচাষাধীন জমি প্রায় ৫৪,৯৮২ হেক্টর এবং বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ৩৪,৪০০ মে টন। হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন প্রায় ৬১০ কেজি।
গোটা বা ভাঙা মুগ নানাভাবে রান্না করা হয়। মিষ্টি বানিয়ে, তেলে ভেজেও খাওয়া যায়। কচি মুগ উত্তম শাক। কোন কোন অঞ্চলে এটি পশুখাদ্য ও সবুজ সার হিসেবে ব্যবহূত হয়। শুকনা গাছ ও শুঁটির বাকল পশুখাদ্যে ব্যবহার্য। – তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া
মুগ ডাল ১কেজি (লোজ)
190.00৳
MUG DAL
মুগ (Mungbean) অন্যতম সুপরিচিত ডাল, Fabaceae গোত্রের প্রজাতি, Vigna radiata। মুগের দুটি জাত; একটি aureus, হলুদ বা সোনালি রঙের বীজ, সোনামুগ। পাতা কিছুটা ফ্যাকাশে, শুঁটি বোঁটার দিকে উল্টানো এবং ভঙ্গুর। পশুখাদ্য ও সবুজ সারের জন্যই প্রধানত চাষ। অন্যটি typica সবুজ মুগ, বীজ সবুজ রঙের, শুঁটি ততটা ভঙ্গুর নয়, বীজের জন্যই চাষ। আরও দুটি জাত আছে grandis (কালো বীজ) ও bruncus (বাদামি বীজ), ভারত উপমহাদেশে কিছুটা চাষ হয়ে থাকে।
মুগ খাড়া বা অর্ধ-গড়ানো বর্ষজীবী গুল্ম। যৌগপত্র একান্তর, ত্রিপত্রিক, কখনওবা ৪-৫ পত্রিক। অনিয়ত মঞ্জরিতে ১০-২০টি ফুল হয়। ফুল প্রজাপতিসম (papilionacious)। শুঁটি সরু, লম্বা, বেলনাকার, বীজস্থানে সামান্য স্ফীত, ৫-৯ সেমি লম্বা, আগা ঠোঁটালো, গাঢ় বাদামি বা কালো, রোমশ, বীজ সংখ্যা ৫-১৫। বীজ সরু, উপবৃত্তাকার, ০.৩-০.৫ ০.২-০.৪ সেমি এবং হলুদ, সবুজ বা হালকা বাদামি রঙের।
বাংলাদেশে সচরাচর শীতের মৌসুমেই মুগ চাষ হয়। কিন্তু অধিক ফলনের জন্য এখন গরমের মাসগুলিতেও মুগ চাষ বাড়ছে। মুগ দেশের সর্বত্র জন্মালেও বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, দিনাজপুর এবং কুমিল্লা প্রধান উৎপাদনকারী এলাকা। বর্তমানে মুগচাষাধীন জমি প্রায় ৫৪,৯৮২ হেক্টর এবং বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ৩৪,৪০০ মে টন। হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন প্রায় ৬১০ কেজি।
গোটা বা ভাঙা মুগ নানাভাবে রান্না করা হয়। মিষ্টি বানিয়ে, তেলে ভেজেও খাওয়া যায়। কচি মুগ উত্তম শাক। কোন কোন অঞ্চলে এটি পশুখাদ্য ও সবুজ সার হিসেবে ব্যবহূত হয়। শুকনা গাছ ও শুঁটির বাকল পশুখাদ্যে ব্যবহার্য। – তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া
13 in stock
Description
MUG DAL
মুগ (Mungbean) অন্যতম সুপরিচিত ডাল, Fabaceae গোত্রের প্রজাতি, Vigna radiata। মুগের দুটি জাত; একটি aureus, হলুদ বা সোনালি রঙের বীজ, সোনামুগ। পাতা কিছুটা ফ্যাকাশে, শুঁটি বোঁটার দিকে উল্টানো এবং ভঙ্গুর। পশুখাদ্য ও সবুজ সারের জন্যই প্রধানত চাষ। অন্যটি typica সবুজ মুগ, বীজ সবুজ রঙের, শুঁটি ততটা ভঙ্গুর নয়, বীজের জন্যই চাষ। আরও দুটি জাত আছে grandis (কালো বীজ) ও bruncus (বাদামি বীজ), ভারত উপমহাদেশে কিছুটা চাষ হয়ে থাকে।
মুগ খাড়া বা অর্ধ-গড়ানো বর্ষজীবী গুল্ম। যৌগপত্র একান্তর, ত্রিপত্রিক, কখনওবা ৪-৫ পত্রিক। অনিয়ত মঞ্জরিতে ১০-২০টি ফুল হয়। ফুল প্রজাপতিসম (papilionacious)। শুঁটি সরু, লম্বা, বেলনাকার, বীজস্থানে সামান্য স্ফীত, ৫-৯ সেমি লম্বা, আগা ঠোঁটালো, গাঢ় বাদামি বা কালো, রোমশ, বীজ সংখ্যা ৫-১৫। বীজ সরু, উপবৃত্তাকার, ০.৩-০.৫ ০.২-০.৪ সেমি এবং হলুদ, সবুজ বা হালকা বাদামি রঙের।
বাংলাদেশে সচরাচর শীতের মৌসুমেই মুগ চাষ হয়। কিন্তু অধিক ফলনের জন্য এখন গরমের মাসগুলিতেও মুগ চাষ বাড়ছে। মুগ দেশের সর্বত্র জন্মালেও বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, দিনাজপুর এবং কুমিল্লা প্রধান উৎপাদনকারী এলাকা। বর্তমানে মুগচাষাধীন জমি প্রায় ৫৪,৯৮২ হেক্টর এবং বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ৩৪,৪০০ মে টন। হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন প্রায় ৬১০ কেজি।
গোটা বা ভাঙা মুগ নানাভাবে রান্না করা হয়। মিষ্টি বানিয়ে, তেলে ভেজেও খাওয়া যায়। কচি মুগ উত্তম শাক। কোন কোন অঞ্চলে এটি পশুখাদ্য ও সবুজ সার হিসেবে ব্যবহূত হয়। শুকনা গাছ ও শুঁটির বাকল পশুখাদ্যে ব্যবহার্য। – তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া
Additional information
Related Products
তীর সুজি ২৫০গ্রাম
25.00৳ Add to cartমসুর ডাল লোজ ১কেজি
120.00৳ Add to cartআপেল প্রিমিয়াম চাল ১কজি (লোজ)
72.00৳ Read more